(bd tips tech) আজ থেকে ২৫ বছর আগে ব্রিটেনের টিভিতে প্রথম প্রচার হয়েছিল জনপ্রিয় কমেডি মিস্টার বীনের প্রথম পর্ব।
এই মি. বীন পরিণত হয়েছিল পৃথিবীর সর্বাধিক জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠানগুলোর একটিতে। দুনিয়ার কোটি কোটি মানুষকে হাসানো এই মি. বীনের চরিত্রটি কিভাবে সৃষ্টি হয়েছিল, তাই জানালেন এর স্রষ্টারা।
মি. বীনের চরিত্রে অভিনয় করেন ইংরেজ কৌতুকাভিনেতা রোয়ান এ্যাটকিনসন। এর নির্বাহী প্রযোজক ছিলেন তার বন্ধু পিটার বেনেট-জোনস।
এই মি. বীন পরিণত হয়েছিল পৃথিবীর সর্বাধিক জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠানগুলোর একটিতে। দুনিয়ার কোটি কোটি মানুষকে হাসানো এই মি. বীনের চরিত্রটি কিভাবে সৃষ্টি হয়েছিল, তাই জানালেন এর স্রষ্টারা।
মি. বীনের চরিত্রে অভিনয় করেন ইংরেজ কৌতুকাভিনেতা রোয়ান এ্যাটকিনসন। এর নির্বাহী প্রযোজক ছিলেন তার বন্ধু পিটার বেনেট-জোনস।
রোয়ান এটকিনসন অনেক পরে ২০১১ সালে এক অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, তিনি যখন ছাত্র তখন থেকেই মি. বীনের মতো একটি চরিত্রের ধারণা তার মাথায় গড়ে উঠছিল।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কমেডি গ্রুপের সাথে অনুষ্ঠান করতেন রোয়ান এ্যাটকিনসন। তার নাম ছিল 'দি অক্সফোর্ড রিভিউ'। আর পিটার বেনেট-জোনস ছিলেন কেম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের প্রতিপক্ষ কমেডি গ্রুপের সদস্য। এর নাম ছিল 'দি ফুটলাইটস'। তাদের প্রথম পরিচয় হয় ১৯৭৬ সালে, এডিনবরা ফেস্টিভ্যালে।
স্নাতক ডিগ্রি লাভের পরে দুই বন্ধুই একসাথে কাজ করা শুরু করলেন, থিয়েটার আর টিভির জন্য। মি. বীনের যাত্রা শুরু হয়েছিল একটা মঞ্চের অনুষ্ঠান হিসেবে। আইডিয়াগুলো দানা বেঁধেছিল রিহার্সাল রুমে। এগুলো ভেবে বের করার সময়ও তারা খুব হাসতেন। মি. বীনের নাম প্রথমে ছিল মি. হোয়াইট। পরে তার নাম হলো মি. বীন।
২০০৩ সালে এক সাক্ষাতকারে রোয়ান এটকিনসন বলেছিলেন, এর একটা বড় অনুপ্রেরণা ছিল ফরাসী কমেডিয়ান জ্যাক তাতির সৃষ্ট চরিত্র মি. উলো।
কিন্তু টিভিতে যে এমন একটা অনুষ্ঠান সত্যিই চলবে তা প্রথম বুঝতে পেরেছিলেন হাওয়ার্ড ডেভিস, যিনি তখন আইটিভিতে কাজ করেন এবং তিনি ছিলেন বিবিসি কমেডি-র সাবেক প্রধান। তিনি শুরুতেই আইটিভির সবচেয়ে দামি সময়টার আধঘন্টা মি বীনের জন্য বরাদ্দ করে দিলেন। আর প্রথম প্রচারের দিন থেকেই মি বীন চরম জনপ্রিয়তা পেয়ে গেল।
মি বীনের প্রথম পর্ব প্রচারিত হয় ১৯৯০ সালের পয়লা জানুয়ারি। চরিত্রটি তার বেঢপ জ্যাকেট, মোটা ভুরু, আর উস্কোখুস্কো চুল মিলে কয়েকদিনের মধ্যেই সবার পরিচিত হয়ে উঠলো। মি. বীনকে উপস্থিতই করা হয়েছে এমনভাবে যেন সে সামাজিক রীতিনীতির বাইরের একটা কিছু। তার ট্রাউজার মাপে একটু ছোট, তার জ্যাকেট ফ্যাশনদুরস্ত নয়, তার টাইও বেমানান। সে একটু অস্বাভাবিক ধরণের, এবং আশপাশের লোকদের সাথে সে যা করছে তা একেবারেই অদ্ভূত।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কমেডি গ্রুপের সাথে অনুষ্ঠান করতেন রোয়ান এ্যাটকিনসন। তার নাম ছিল 'দি অক্সফোর্ড রিভিউ'। আর পিটার বেনেট-জোনস ছিলেন কেম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের প্রতিপক্ষ কমেডি গ্রুপের সদস্য। এর নাম ছিল 'দি ফুটলাইটস'। তাদের প্রথম পরিচয় হয় ১৯৭৬ সালে, এডিনবরা ফেস্টিভ্যালে।
স্নাতক ডিগ্রি লাভের পরে দুই বন্ধুই একসাথে কাজ করা শুরু করলেন, থিয়েটার আর টিভির জন্য। মি. বীনের যাত্রা শুরু হয়েছিল একটা মঞ্চের অনুষ্ঠান হিসেবে। আইডিয়াগুলো দানা বেঁধেছিল রিহার্সাল রুমে। এগুলো ভেবে বের করার সময়ও তারা খুব হাসতেন। মি. বীনের নাম প্রথমে ছিল মি. হোয়াইট। পরে তার নাম হলো মি. বীন।
২০০৩ সালে এক সাক্ষাতকারে রোয়ান এটকিনসন বলেছিলেন, এর একটা বড় অনুপ্রেরণা ছিল ফরাসী কমেডিয়ান জ্যাক তাতির সৃষ্ট চরিত্র মি. উলো।
কিন্তু টিভিতে যে এমন একটা অনুষ্ঠান সত্যিই চলবে তা প্রথম বুঝতে পেরেছিলেন হাওয়ার্ড ডেভিস, যিনি তখন আইটিভিতে কাজ করেন এবং তিনি ছিলেন বিবিসি কমেডি-র সাবেক প্রধান। তিনি শুরুতেই আইটিভির সবচেয়ে দামি সময়টার আধঘন্টা মি বীনের জন্য বরাদ্দ করে দিলেন। আর প্রথম প্রচারের দিন থেকেই মি বীন চরম জনপ্রিয়তা পেয়ে গেল।
মি বীনের প্রথম পর্ব প্রচারিত হয় ১৯৯০ সালের পয়লা জানুয়ারি। চরিত্রটি তার বেঢপ জ্যাকেট, মোটা ভুরু, আর উস্কোখুস্কো চুল মিলে কয়েকদিনের মধ্যেই সবার পরিচিত হয়ে উঠলো। মি. বীনকে উপস্থিতই করা হয়েছে এমনভাবে যেন সে সামাজিক রীতিনীতির বাইরের একটা কিছু। তার ট্রাউজার মাপে একটু ছোট, তার জ্যাকেট ফ্যাশনদুরস্ত নয়, তার টাইও বেমানান। সে একটু অস্বাভাবিক ধরণের, এবং আশপাশের লোকদের সাথে সে যা করছে তা একেবারেই অদ্ভূত।
পিটার বেনেট জোনস বলেন, মি. বীন যে সব বয়েসের দর্শকের কাছে এবং এতগুলো দেশে জনপ্রিয় হয়েছে তার কারণ হলো এর সার্বজনীনতা। মি. বীনের কাজ-কারবার সবাইকেই হাসাতে পারে। এর হাস্যরস বোঝার জন্য কোন শিক্ষার দরকার নেই, কোন ভাষারও দরকার নেই।
No comments:
আমাদের পোস্টগুলি ভালো লাগলে কমেন্ট করে আমাদের উৎসাহ দিন