Ads By Blogger

Tuesday, January 19, 2016

ABC's of Science by Charles Oliver

misor rohosso by sunil gongopadday
all paid books
Read More »
ads

Wednesday, June 10, 2015

নকল egg চেনার কিছু উপায়

বিডি টিপ্স টেকে আপনাদের স্বাগতম।আশাকরি সবাই ভাল আছেন।আজকাল বাজারে অহরহ নকল ডিম পাওয়া যায়।কীভাবে চিনবেন নকল ডিম? নকল ডিম চেনার সহজ উপায়।

-কৃত্রিম ডিম অনেক বেশি ভঙ্গুর। এর খোসা অল্প চাপেই ভেঙে যায়।

-এই ডিম সিদ্ধ করলে কুসুম বর্ণহীন হয়ে যায়।
এটিও পড়ুন:ধানের খেত থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন
-ভাঙার পর আসল ডিমের মতো কুসুম এক জায়গায় না থেকে খানিকটা চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। অনেক সময় পুরো কুসুমটাই নষ্ট ডিমের মত ছড়ানো থাকে।

-কৃত্রিম ডিম আকারে আসল ডিমের তুলনায় সামান্য বড়

-এর খোলস খুব মসৃণ হয়। খোসায় প্রায়ই বিন্দু বিন্দু ফুটকি দাগ দেখা যায়।

-রান্না করার পর এই ডিমে অনেক সময় বাজে গন্ধ হয়। কিংবা গন্ধ ছাড়া থাকে। আসল কুসুমের গন্ধ পাওয়া যায় না।
এটি দেখুন: জোয়ার ভাটা কি এবং কেন হয়?
-নকল ডিমকে যদি আপনি সাবান বা অন্য কোন তীব্র গন্ধ যুক্ত বস্তুর সাথে রাখেন, ডিমের মাঝে সেই গন্ধ ঢুকে যায়। রান্নার পরেও ডিম থেকে সাবানের গন্ধই পেতে থাকবেন।
নকল ডিমের চিত্র:



-নকল ডিমের আরেকটি উল্লেখ্য যোগ্য লক্ষণ হলো ডিম দিয়ে তৈরি খাবারে এটা ডিমের কাজ করে না। যেমন পুডিং বা কাবাবে ডিম দিলেন বাইনডার হিসাবে। কিন্তু রান্নার পর দেখবেন কাবাব ফেটে যাবে, পুডিং জমবে না।

-নকল ডিমের আকৃতি অন্য ডিমের তুলনায় তুলনামূলক লম্বাটে ধরণের হয়ে থাকে।

-নকল ডিমের কুসুমের চারপাশে রাসায়নিকের পর্দা থাকে বিধায় অক্ষত কুসুম পাওয়া গেলে সেই কুসুম কাঁচা কিংবা রান্না অবস্থাতে সহজে ভাঙতে চায় না।
Read More »

Friday, June 05, 2015

ধানের খেত থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন


নেদারল্যান্ডসের একদল বিজ্ঞানী জলমগ্ন ধানের মতো শস্যখেত থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পদ্ধতি বের করেছেন। এ পদ্ধতিতে ইতিমধ্যে তাঁরা গবেষণাগারে বিদ্যুৎও উৎপাদন করেছেন। উদ্ভিদ অনেক সময় নিজের প্রয়োজনের চেয়ে বেশি শক্তি উৎপাদন করে। এ ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে প্ল্যান্ট-ই নামের বিদ্যুৎ উৎপাদনের পদ্ধতিটি উদ্ভাবন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট গবেষক মারজোলিন হেলডার। তিনি বলেন, সৌরশক্তি বা বাতাস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের চেয়ে নতুন পদ্ধতিটি বেশি কার্যকর হবে। কারণ, রাতে এবং বাতাসের অনুপস্থিতিতে এ প্রক্রিয়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। প্ল্যান্ট-ই প্রকল্পের কার্যক্রম ২০০৯ সালে শুরু হয়। এ উদ্যোগের ভাবনার সূচনা হয়েছিল ২০০৭ সালে নেদারল্যান্ডসের ওয়েইগনিংগেন বিশ্ববিদ্যালয়ে।
bd tips tech

Read More »

Wednesday, June 03, 2015

জোয়ার ভাটা কি এবং কেন হয়?

জোয়ার ভাটা:পৃথিবীর বাইরের মহাকর্ষীয় শক্তির (বিশেষ করে চাঁদের) প্রভাবে সমুদ্রপৃষ্ঠের পানি ফুলে ওঠাকে জোয়ার ও নেমে যাওয়ার ঘটনাকে ভাঁটা (একত্রে জোয়ার-ভাটা) বলা হয়।


আপনাদের মধ্যে যারা কক্সবাজার গিয়েছেন তারা একটা দৃশ্য লক্ষ্য করে থাকবেন যে সৈকতের কাছাকাছি কোন বাঁশের গোঁড়ায় লাল পতাকা ঝুলছে। এই লাল পতাকার মানে যারা গিয়েছেন তারা নিশ্চয়ই জানেন। যদি না জেনে থাকেন তাদের বলছি যে লাল পতাকা মানে ‘এখন ভাটা চলছে ও সমুদ্রে নামা যাবে না’। কেননা ভাটার সময় সমুদ্রের জলরাশি নেমে যায় ও এই সময় পানির স্রোত সমুদ্র তীরের বিপরীত দিকে থাকে। আর জোয়ারের সময় পানির স্রোত থাকে তীরের দিকে। জোয়ার-ভাটা একটি প্রাকৃতিক ঘটনা। জোয়ার –ভাটা কেন হয় তা কি জানেন আপনারা।

আরো দেখুন;

Captcha type করে আয় করুন ডলার সহজে(যারা একেবারে নতুন


ইনকাম করুন রেফার করে এবং লিংক শেয়ার করে


ফ্রিতে BITCOIN আয় নিয়ে পূর্ণাঙ্গ টিউটোরিয়াল(হয়ে যান বিটকয়েনের কিং)


আয় করুন ফেইসবুক,গুগল,টুইটার থেকে খুব সহজে
ব্লগ/ওয়েবসাইট আছে কিন্তু ইনকাম করত্তে পারছেন না এবার ইনকাম হবেই



জোয়ার-ভাটার কারণ:- পৃথিবীর যে পাশে চাঁদ থাকে সে পাশে চাঁদের আকর্ষণে পৃথিবীপৃষ্ঠের সমুদ্রের পানি তার নিচের মাটি অপেক্ষা বেশি জোরে আকৃষ্ট হয়। এ কারণে চাঁদের দিকে অবস্থিত পানি বেশি ফুলে উঠে। একই সময়ে পৃথিবীর যে অংশ চাঁদের বিপরীত দিকে থাকে, সেদিকের সমুদ্রের নিচের মাটি তার উপরের পানি অপেক্ষা চাঁদ কর্তৃক বেশি জোরে আকৃষ্ট হয়। আবার চাঁদ থেকে পানির দূরত্ব মাটি অপেক্ষা বেশি থাকায় পানির উপর চাঁদের আকর্ষণ কম থাকে। ফলে সেখানকার পানি চারিদিকে ছাপিয়ে উঠে। এক্ষেত্রে ফুলে উঠার কাহিনীটিই ঘটে। ফলে একই সময়ে চাঁদের দিকে এবং চাঁদের বিপরীত দিকে পৃথিবীর সমুদ্রপৃষ্ঠের পানির এই ফুলে উঠাকে জোয়ার বলে। আবার পৃথিবী ও চাঁদের ঘুর্ণনের কারণে চাঁদ পৃথিবী থেকে দূরে সরে গেলে ফুলে ওঠা পানি নেমে যায়। পানির এই নেমে যাওয়াকে ভাটা বলে। পৃথিবী যে সময়ের মধ্যে নিজ অক্ষের চারদিকে একবার আবর্তন করে (এক দিনে) সে সময়ের মধ্যে পৃথিবীর যেকোন অংশ একবার চাঁদের দিকে থাকে এবং একবার চাঁদের বিপরীত দিকে থাকে। এ কারণে পৃথিবীর যেকোন স্থানে দুইবার জোয়ার এবং দুইবার ভাটা হয়।

জোয়ার-ভাটা দুই প্রকার:মুখ্য জোয়ার এবং গৌণ জোয়ার।

মুখ্য জোয়ার:চন্দ্র পৃথিবীর চারদিকে আবর্তনকালে পৃথিবীর যে অংশ চন্দ্রের নিকটবর্তী হয়, সেখানে চন্দ্রের আকর্ষন সর্বাপেক্ষা বেশি হয়। এ আকর্ষনে চারদিক হতে পানি এসে চন্দ্রের দিকে ফুলে ওঠে এবং জোয়ার হয়। এরুপে সৃষ্ট জোয়ারকে মুখ্য জোয়ার বা প্রত্যক্ষ জোয়ার বলা হয়।

গৌণ জোয়ার:
চন্দ্র পৃথিবীর যে পার্শ্বে আকর্ষণ করে তার বিপরীত দিকের জলরাশির ওপর মহাকর্ষণ শুক্তির প্রভাব কমে যায় এবং কেন্দ্রাতিগ শক্তির সৃষ্টি হয়। এতে চারদিক হতে পানি ঐ স্থানে এসে জোয়ারের সৃষ্টি করে। এভাবে চন্দ্রের বিপরীত দিকে যে জোয়ার হয় তাকে গৌণ জোয়ার বা পরোক্ষ জোয়ার বলে।
bd tips tech
Read More »
copyright 2014-2023@bdtipstech DMCA.com Protection Status