Ads By Blogger

Saturday, July 20, 2019

প্রসেসর কি? কোনটি সেরা এবং কোনটি আপনার প্রয়োজন-bdtipstech

 প্রসেসর কম্পিউটারের হার্ডওয়ারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি কম্পিউটারের সিপিইউ (CPU :Central Processing Unit ) এর ভেতরে লাগানো থাকে। বেশ কিছু আইসি (IC: integrated circuit) ও কিছু কানেকশন এর সাথে সংযুক্ত থাকে যা কম্পিউটারের মূল কার্যাবলী অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। প্রসেসরের কার্যাবলীর কিছু মৌলিক অনুষঙ্গ হল control unit (CU), arithmetic logic unit (ALU) and processor registers ইত্যাদি । 

প্রসেসর কি কোনটি সেরা এবং কোনটি আপনার প্রয়োজন-bdtipstech
প্রসেসর কি কোনটি সেরা এবং কোনটি আপনার প্রয়োজন-bdtipstech

মোবাইলে কোন প্রসেসর ভালো মোবাইল প্রসেসর কত প্রকার snapdragon কি ভাল প্রসেসর স্ন্যাপড্রাগন কি কিরিন প্রসেসর কোন চিপসেট সবচেয়ে ভালো প্রসেসর এর দাম  মোবাইলের চিপসেট কি



প্রসেসর মূলত CPU এর Control Unit , combinational logic, main memory, register এইসব ফাংশনের মধ্যে সমন্বয় করে ইনপুটকে আউটপুটে পরিণত করে। প্রসেসরের ভেতর থাকা Arithmetic logic unit একটি বিশেষ ইউনিট যা কম্পিউটারের বিভিন্ন সাংখ্যিক ও লজিক্যাল অপারেশন সম্পাদন করে। যুগে যুগে কম্পিউটারের প্রসেসর সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হচ্ছে, উন্নত হচ্ছে। কালের বিবর্তনের সাথে পরিবর্তনকে প্রসেসরের জেনারেশন করে চলতি ভাষায় অভিহিত করা হয়। যেমন ২য় জেনারেশন, ৩য় বা ৪র্থ জেনারেশন ইত্যাদি। প্রতিটা জেনারেশন আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্যের জন্য স্বতন্ত্র, প্রতিটা জেনারেশন তথ্যপ্রযুক্তিকে একটু একটু করে এগিয়ে নিয়েছে উন্নয়নের দিকে। বর্তমান সময়ে মানুষের ক্রমবর্ধমান চাহিদার জন্য ডেস্কটপ ও ল্যাপটপ কম্পিউটার পেড়িয়ে মোবাইল ডিভাইসের চাহিদা বেড়ে গেছে, যার ফলে মাইক্রোপ্রসেসর নামক বিশেষ ধরনের প্রসেসরের প্রসার হয়েছে। বাজারে থাকা সব প্রসেসর উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানই এখন মাইক্রোপ্রসেসর তৈরির দিকে নজর দিচ্ছে। বর্তমানে মূলত পাঁচটি কাঠামোর মাইক্রোপ্রসেসর দেখা যায়, CISC-Complex Instruction Set Microprocessors, RISC-Reduced Instruction Set Microprocessor, ASIC- Application Specific Integrated Circuit, Superscalar Processors, DSP's-Digital Signal Microprocessors. বর্তমানে বাজারে চলে আসা মূল ধারার প্রসেসর উৎপাদনকারীদের মধ্যে Intel, AMD,Qualcomm, NVIDIA,IBM,Samsung,Motorola, Hewlett-Packard (hp) ইত্যাদি বেশ ভাল মানের গ্রাহক সেবা দিচ্ছে, যারা একই সাথে মাইক্রোপ্রসেসরেরও উৎপাদনকারী। Intel এর কিছু জনপ্রিয় সিরিজ হল Celeron series,Core Series,i Series ইত্যাদি। AMD এর কিছু প্রসেসর হল Sempron,Athlon, AMD Phenom,AMD FX ইত্যাদি। এছাড়া এইচপির নতুন জেনারেশনের প্রসেসরের সাপোর্ট করা কিছু পণ্য HP Pavilion 15, HP Spectre x360 ইত্যাদি গ্রাহক চাহিদায় এগিয়ে আছে। এছাড়াও সব কোম্পানিরই নিজস্ব কিছু প্রোডাক্ট থাকে যা বিভিন্ন সময়ে জনপ্রিয় হয়েছে বা হচ্ছে । আমার দৃষ্টিতে Intel এর Core-i5 একটি অসাধারণ প্রসেসর, কম্প্যাটিবিলিটি ও সার্ভিসের সমন্বয়ে একটি দারুণ প্রসেসর এটি।
যেকোনো প্রয়োজনে আমরা আছিআমাদের ফেইসবুক গ্রুপ bd tech groupফেইসবুক পেইজ bd tips techইউটিউব চ্যানেল Youtube channel
Read More »
ads

Saturday, June 15, 2019

computer এ internet speed বাড়ানোর উপায়গুলো(part-2)


গত পর্বে আলোচনা করেছি computer এ internet speed বাড়ানোর উপায়গুলো(part-1)
ইন্টারনেটে যুক্ত থাকা অবস্থায় Run > taskmgr > Ok করে অথবা Ctrl+Alt+Delete চেপে টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করুন।
সেখানের Application ট্যাব থেকে আপনার নেটওয়ার্ক কানেকশনের
Application –টিতে Right/ডান ক্লিক করে Go To Process –এ যান। Process ট্যাবে নেটওয়ার্ক কানেকশনের Application-টির প্রসেস দেখাবে।
উক্ত Process এর উপরে Right Click করে Set Priority থেকে ‘AboveNormal’ সিলেক্ট করে দিন।

ইন্টারনেটে যুক্ত থাকা অবস্থায় একই প্রক্রিয়ায় টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করুন।

সেখানের Application ট্যাব থেকে আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজার Application (যেমন Mozilla Firefox) –টিতে Right ক্লিক করে Go To Process –এ যান। Process ট্যাবে ইন্টারনেট ব্রাউজার Application-টির প্রসেস দেখাবে।
উক্ত Process এর উপরে Right Click করে ‘Set Priority’ থেকে ‘High’ সিলেক্ট করে দিন।

প্রথমে Start> Run> type: regedit লিখে এন্টার দিন। রেজি: কী ওপেন হবে অতপর রেজি: হতে নিম্নরুপ কাজগুলো করুন-
HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Explorer\RemoteComputer\NameSpace\এই ঠিকানাতে গিয়ে {D6277990-4C6A-11CF-8D87-00AA0060F5BF} এরকম একটা key পাবেন..এটা ডিলিট করে দেন।ভয় পাবার কোন কারন নাই। ইচ্ছা করলে ব্যাকআপ রাখতে পারেন।

এটিও পরুন: এন্ড্রয়েডের কিছু গুরুত্বপূর্ন কোড দেখে নিন

প্রথমে আপনার কম্পিউটারের Run ওপেন করুনRun এ cmd লিখে এন্টার দিন
দেখুন নিচের ছবির মত একটি উইন্ডো এসেছে

এবার এখানে নিচের command দিন এবং এন্টার দিন ipconfig/all এবার দেখুন এখানে অনেক গুলু লিখা এসেচে এবার একান থেকে আপনার DNS SERVER লাইন টা খুঁজে করুন।নিচের ছবির এর মতো DNS SERVER এর IP টা NOTEPAD এ লীখে রাখুন বা মনে রাখুন।এবার নিচের COMMAND টা দিন।ping এর পর আপনার আইপি টা দিন এবং -t দিনযেমন ping 117.23.255.110-t এবার এন্টার দিন।ব্যাস কাজ শেষ ।আবার দেখুন ইন্টারনেট এর স্পীড বেড়ে গেসে। এটা মূলত আপনার DNS server থেকে স্পীড হ্যাক করা।এবার যতক্ষন ইন্টারনেটে থাকবেন এইটা চালু রাখুন।
এবার goto control panel> printers and other hardware এ গিয়ে phone and mode options সিলেক্ট করুন ।দেশের নাম bangladess select করুন।area code ঘরে ০২ দিন।এ বার modem এ কিল্ক করে আপনার modem select করে properties এ যান ।তারপর advance এ click করুন এবং ফাঁকা লিখুন at&fx তারপর ok ।

my computer এর properties এ যান।তারপর advanced এ click করুন।তারপর performance এর settinges এ click করুন। custom এ click করে আপনার প্রয়োজনীয় গুলো রেখে বাকিগুলু uncheek করেদেন।

এই ট্রিকস গুলো উইন্ডোজ এক্সপির জন্য প্রযোজ্য। উইন্ডোজ সেভেনের একটু খোঁজাখোজি করলে পেয়ে যাবেন।
Read More »

Tuesday, May 14, 2019

computer এ internet speed বাড়ানোর উপায়গুলো(part-3)শেষ পর্ব


computer এ internet speed বাড়ানোর উপায়গুলো(part-3)শেষ পর্বে আপনাদের স্বাগতম।গত দুইটি পর্ব যারা মিস করেছেন তারা এখান থেকে দেখে নিন।

computer এ internet speed বাড়ানোর উপায়গুলো(part-1)
computer এ internet speed বাড়ানোর উপায়গুলো(part-2)
মজিলা ফায়ারফক্সের সাহজ্যে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি ***

১) আপনার ইন্টারনেটে Page খোলার সময় কমাতে চাইলে সহজেই পারবেন ফায়ারফক্সের পাইপলাইন সুবিধাটির মাধ্যমে। এজন্য আপনি Address bar এ গিয়ে
about:config লিখে Enter করুন। কোন নোটিফিকেশন আসলে Ok করে দিন। এবার ফিল্টারে যেয়ে টাইপ করুন network.http
এখন নীচে আসা লিষ্ট থেকে ‘network.http.pipelining’ –এর উপর ডবল ক্লিক করে ‘true’ করে দিন।


এটিও দেখুন hard drive এ ফাইল না থাকা সত্বেও মেমরি কি ফুল দেখাচ্ছে!

২) একই উপায়ে ‘network.http.proxy.pipelining’ –এর উপর ডবল ক্লিক করে ‘true’ করুন।

৩)‘network.http.pipelining.maxrequests’ –এর উপর Right Click করে Modify অপশনে ক্লিক করেন এবং ভ্যালুর ঘরে মান 30 দিয়ে Ok করে দিন।
এর অর্থ হল আপনার ব্রাউজার একই সময়ে সর্বোচ্চ 30টি অনুরোধ জানাতে পারবে।

৪) এই পৃষ্ঠার ফাঁকা স্থানে Right ক্লিক করে New থেকে Integer অপশনটি সিলেক্ট করেন। এর নাম Type করেন nglayout.initialpaint.delay । এরপর Ok করে মানের ঘরে 0 লিখে পূনরায় Ok করুন।
এর অর্থ হল আপনার ব্রাউজার তথ্য পেতে 0 সময় অপেক্ষা করবে।

৫) সবসময় ব্রাউজারের Log পরিষ্কার করুন।
৬) টেম্পরারি ইন্টারনেট ফাইলগুলো এবং ‘Cookies’ -ব্রাউজের পরে পরিষ্কার করুন।

৭) Recent Browsing History কিছু সময় পরপর Tools থেকে ক্লিয়ার করে দিন।
তবে এতে আপনার ভিজিট করা সকল সাইটের ঠিকানা মুছে যাবে। আপনি Back করে আগের Page -এ সরাসরি ব্রাউজার থেকে যেতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে সাইটে থাকা Back অপশনে Click করতে হবে।

এটিও পড়ুন কিভাবে playstore apps ছাড়া প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করবেন


৮) যদি পারেন তো ব্রাউজারের Automatic Update অপশনটি নিস্ক্রিয় করে রাখুন।

৯) সম্ভ‌ব হলে ব্রাউজারের Tools > Option > Content থেকে Load Image Automatically থেকে টিক তুলে দিয়ে ইমেজ লোডকরা বন্ধ করে দিন। শুধু যখন প্রয়োজন ,তখন সুবিধাটি চালু করুন।


Idm দিয়ে ডাউনলোডের গতি বারান
প্রথমে IDM এর টাস্কবার আইকনে রাইট ক্লিক করে Speed Limiter > Turn off সিলেক্ট করুন। আবার Speed Limiter > Settings… সিলেক্ট করে Maximum download speed for one file এর বক্স এ 1316134912 দিয়ে OK করুন।
এখন www.speedtest.net ঠিকানা থেকে আপনার বর্তমান ইন্টারনেটের গতি দেখুন ।আশা করি বুঝতে পেরেছেন।ধন্যবাদ।

Read More »

Saturday, April 06, 2019

hard drive এ ফাইল না থাকা সত্বেও মেমরি কি ফুল দেখাচ্ছে!

সবাইকে শুভেচ্ছা জানিইয়ে শুরু করছি। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে একটা টিপস শেয়ার করবো। আমাদের কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে যথেষ্ট পরিমাণ জায়গা থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় দেখা যায়, হার্ডডিস্কের মেমরি পূর্ণ হয়ে আছে। অপ্রজনীয় ফাইল গিয়ে হার্ডডিস্ক ভরিয়ে ফেলে।আর তার কারন হল HARDDISK আণেক ফাইল লুকানো থাকে। এরকম হলে Folder Option এ গিয়ে Show hidden files and folders অপশনে টিক দিন এবং Hide protected operating system files (recommended) অপশন থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিন। এবার OK করুন।

এখন যে ড্রাইভের জায়গা পূর্ণ হয়ে আছে, সেখানে গিয়ে দেখুন system volume information নামের একটি ফোল্ডার আছে। ঐ ফোল্ডারের সব ফাইল ডিলিট করে দিন। ভুলেও ফোল্ডারটি ডিলিট করবেন না।
কাজ শেষ হয়ে গেলে Folder Option এ গিয়ে আবার ফাইলগুলো হাইড করে ফেলুন।



ভাল লাগলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন……আর সবসময় ভালো থাকবেন……bd tips blog
Read More »

Thursday, April 04, 2019

কিছু প্রয়োজনীয় রান কমান্ড

বিডি টিপ্স আপনাদের সববাইকে স্বাগতম।আশা করি সবাই ভাল আছেন।আজ আপনাদের সাথে কিছু রান কমান্ড শেয়ার করবো।কোন কিছু দ্রুত চালু করতে রান কমান্ডের কোন জুড়ি নেই। বেশ কয়েকটা ক্লিক করে কোন কিছু চালু করার চেয়ে তার কমান্ড জানা থাকলে
Start > Run এ গিয়ে অথবা কী-বোর্ড থেকে Win Key + R প্রেস করে কমান্ডটা লিখে এন্টার দিয়ে সেটা চালু করা অনেক বেশি সহজ এবং দ্রুততর পদ্ধতি।

নিচে প্রয়োজনীয় কিছু কমান্ড এবং তাদের কার্যকারিতা দেওয়া হল :
appwiz.cpl - অ্যাড/রিমুভ প্রোগ্রাম
calc – ক্যালকুলেটর
charmap - ক্যারেক্টার ম্যাপ
clipbrd – উইন্ডোজ ক্লিপবোর্ড ভিউয়ার
control – কন্ট্রোল প্যানেল
dxdiag – ডাইরেক্ট এক্স ডায়াগনসটিক ইউটিলিটি
explorer – উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার
logoff – কম্পিউটার লগ অফ
mspaint – পেইন্ট
notepad – নোটপ্যাড
osk – অনস্ক্রীন কী-বোর্ড
regedit – রেজিস্ট্রি এডিটর

sndrec32 – সাউন্ড রেকর্ডার
shutdown – কম্পিউটার শাটডাউন
sndvol32 – সাউন্ড কার্ড ভলিউম কন্ট্রোল
taskmgr – টাস্ক ম্যানেজার
wmplayer – উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার
winWord – মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
winipcfg – উইন্ডোজ ভার্সন
write – ওয়ার্ড প্যাড
system32 – সিস্টেম 32 ফোল্ডার
এছাড়া যেকোন ফাইল বা ফোল্ডারের পাথ এবং যেকোন সাইটের ইউআরএল টাইপ করে এন্টার দিলে সেটাও চালু হবে
ভাল লাগলে আবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
Read More »

Sunday, March 17, 2019

আপনার পেনড্রাইভকে বানিয়ে ফেলুন পোর্টেবল কম্পিউটার

(বিডি টিপ্স টেক)আশাকরি সবাই  ভাল আছেন।আজ আপনাদের সাথে একটি টিপ্স শেয়ার করবো আপনারা চাইলে খুব সহজে আপনার পেন্ড্রাইভকে আপনার পোর্ট্যাবল কম্পিউটার হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।এর ফলে আপনার সেভ করা হিস্টরি,বুকমার্ক বা সফটয়্যার যে কারো কম্পিউটারে ব্যবহার করতে পারবেন। এর জন্য দরকার হবে একটি সফটওয়্যারটিএটি মূলতঃ একটি পোর্টেবল এপ্লিকেশন লঞ্চারআপনার পেন ড্রাইভে রাখা পোর্টেবল এপ্লিকেশনগুলোকে অনেকটা উইন্ডোজের স্টার্ট মেন্যুর মত দেখাবেতবে এতে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ন ফিচার ও রয়েছে

আপনার পেনড্রাইভকে বানিয়ে ফেলুন পোর্টেবল কম্পিউটার
আপনার পেনড্রাইভকে বানিয়ে ফেলুন পোর্টেবল কম্পিউটার

keyword: pc tips bangle,bangla help tips,it tips bangle,it tips in bangle,android tips bangle,bangla pc tips,রিংটোন ডাউনলোড,ফ্রী গেম ডাউনলোড,পেনড্রাইভকে বানান কম্পিউটার,অন্যের কম্পিউটারে ব্যবহার করুন নিজের কম্পিউটার,পেনড্রাইভকে বানান পোর্টেবল কম্পিউটার,কিভাবে নিজের কম্পিউটার অন্যের কম্পিউটারে ব্যবহার করবেন।

 এই লিংক (কিছুক্ষন অপেক্ষা করে skip add এ ক্লিক করুন) থেকে সফটওয়্যার ডাউনলোড করে নিনএকটি খালি পেনড্রাইভ পিসির সাথে সংযুক্ত করুনএবার ডাউনলোড করা portableApps.com_Platform_Setup_xx.x.x চালু করুনDetination Folder হিসেবে পিসিতে লাগানো পেন ড্রাইভটিকে দেখাবেনা দেখালে ব্রাউজ করে দেখিয়ে দিনএর পর ইনস্টল করে ফেলুনPortableApps.com Platform সয়ংক্রিয়ভাবে চালু হবেনা হলে মাই কম্পিউটার থেকে পেন ড্রাইভে প্রবেশ করে Start প্রোগ্রামটি চালু করুনউইন্ডোজের স্টার্ট মেন্যুর মত একটা মেন্যু দেখতে পাবেন
এই মেন্যুর ডান পাশে Apps -> Get More Apps… এ ক্লিক করুনপোর্টেবল এপ ডিরেক্টরি চালু হবেএখান থেকে আপনি ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে পারবেন ওয়েব ব্রাউজার, ইউটিলিটি, মাল্টিমিডিয়া, শিক্ষামূলক সফটওয়্যার, গেমস সহ শতাধীক ফ্রি সফটওয়্যারএছাড়াও যে কোন পোর্টেবল প্রোগ্রাম আপনি PortableApps.com Platform এ সংযুক্ত করতে পারবেনএজন্য মাই কম্পিউটার থেকে পেন ড্রাইভে প্রবেশ করুনএখানে PortableApps নামে একটা ফোল্ডার দেখতে পাবেন PortableApps ফোল্ডারের ভেতরে সাব ফোল্ডার করে পোর্টেবল প্রোগ্রাম পেস্ট করুনযেমন- আপনি যদি Adobe Illustrator CS5 এর পোর্টেবল ভার্শন রাখতে চান তাহলে PortableApps এর ভেতর Adobe Illustrator CS5 নামে একটা ফোল্ডার তৈরী করে এর ভেতর Adobe Illustrator CS5 এর পোর্টেবল ফাইলটি রাখুনএবার PortableApps.com Platform এর মেন্যুর ডান পাশে Apps -> Refresh App Icons এ ক্লিক করুনএখন মেন্যুতে Adobe Illustrator CS5 দেখতে পাবেন এভাবে আপনি যতখুশি(পেন ড্রাইভ ফুল না হওয়া পর্যন্ত) পোর্টেবল প্রোগ্রাম এখানে সংযুক্ত করতে পারবেন
কোন প্রোগ্রামের আপডেটেড ভার্শন বের হলে PortableApps.com Platform এর বিল্টইন এপ আপডেটারের মাধ্যমে আপনি তাদের অটো আপডেট করতে পারবেনফলে সবসময় পাবেন আপডেটেড প্রোগ্রাম

আপনি পছন্দমত কোন ফন্ট দিয়ে একটা প্রেজেন্টেশন তৈরী করলেন কিন্তু অন্য পিসিতে ফাইলটি ওপেন করার পর দেখা গেল ফন্টগুলো পরিবর্তন হয়ে গেছেকারণ আপনি যে ফন্ট দিয়ে এটি তৈরী করেছিলেন তা এই পিসিতে নেইএই সমস্যা সমাধানের জন্য PortableApps.com Platform এ পোর্টেবল ফন্ট সাপোর্ট রয়েছেআপনি যদি কোন থার্ডপার্টি ফন্ট কোন ফাইলে ব্যবহার করেন, তাহলে সেই ফন্টটি পেন ড্রাইভের PortableApps -> PortableApps.com -> Data -> Fonts ফোল্ডারে রেখে দিনফন্ট সমস্যা আর হবে নাএখানে উল্লেখ্য যে, Data ফোল্ডারের ভেতর Fonts ফোল্ডারটি না ও থাকতে পারেসেক্ষেত্রে আপনাকে তৈরী করে নিতে হবেতবে মনে রাখবেন পেনড্রাইভের স্পেস যত বেশি হবে তত বেশি সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।ভাল লাগলে একটি কমেন্ট এবং শেয়ার করে যাবেন এর চেয়ে বেশি কি আশা করতে পারি।
Brandable Domain Names
Read More »

Thursday, January 24, 2019

windows 10 এ যদি কোন প্রোগ্রাম না চলে


বিডি টিপ্স টেকে আপনাদের স্বাগতম। উইন্ডোজ ৭ বা ৮ অপারেটিং সিস্টেম হালনাগাদ করে কম্পিউটারে উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করা যাচ্ছে। উইন্ডোজ ৭ ও ৮-এর কোনো প্রোগ্রাম উইন্ডোজ ১০-এ নাও চলতে পারে। আগে ব্যবহৃত প্রোগ্রাম চালাতে গেলে This program doesn’t run on Windows 10 বার্তা দেখায় মাঝে মাঝে। আবার কখনো বলে এই সফটওয়্যারটি আপনার অপারেটিং সিস্টেমের উপযোগী নয়। ঘাবড়াবেন না ! কারণ উইন্ডোজ দশেই আছে এর সঠিক সমাধান।

এটিও পড়ুন pendrive এর space ঠিক আছে তো?

যা করবেন
আগে নিশ্চিত হতে হবে আপনার কম্পিউটারের উইন্ডোজ হালানাগাদ করা কিনা। কম্পিউটারে ব্যবহৃত সব যন্ত্রাংশের চালক সফটওয়্যার (ড্রাইভার) ইনস্টল করা আছে কি না। অবশ্যই যে প্রোগ্রাম চালাবেন সেটি হালনাগাদ কিনা দেখে নিন।
অ্যাডমিন হয়ে চালু করুন
যে প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার চলে না, C:\/ ড্রাইভে গিয়ে সেই প্রোগ্রামের চালক ফাইলে (*.exc) ডান ক্লিক করে Run as administrator নির্বাচন করে খুলুন। যদি সেই প্রোগ্রামের অন্য কোনো সমস্যা না থাকে, তবে সেটি চলবে। না হলে পরের ধাপ অনুসরণ করুন।

কম্প্যাটিবিলিটি মোড
আগের উইন্ডোজে ব্যবহৃত প্রোগ্রাম যাতে পরের উইন্ডোজে সাবলীলভাবে চলতে পারে, সে জন্য মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এক্সপি থেকে পরবর্তী সব সংস্করণের জন্য কম্প্যাটিবিলিটি মোড সুবিধা রেখেছে। এখন যে প্রোগ্রাম চলে না, C:\/ ড্রাইভে গিয়ে সেই প্রোগ্রামের মূল ফাইলের *.exc ফাইলে ডান ক্লিক করুন। এখানকার কনটেক্স মেনু থেকে Properties-এ ক্লিক করুন। Compatibility ট্যাবের Compatibility mode-এ থাকা Run this program in compatibility mode-এর পাশে টিক চিহ্ন দিন। তালিকা থেকে Windows 8 বা Windows 7 নির্বাচন করুন। Apply-এ ক্লিক করে OK করে বের হয়ে আসুন। এবার সেই প্রোগ্রাম আবার দুই ক্লিক করে চালু করে দেখুন। কাজ হয়ে যাবে।

এটিও পড়ুন start menu থেকেই ওয়েবে তথ্যের খোঁজ

কম্প্যাটিবিলিটি ট্রাবলশুটার
কম্প্যাটিবিলিটি ট্রাবলশুটার ব্যবহার করেও চালু না হওয়া প্রোগ্রাম চালু করা যায়। আগের মতোই সি ড্রাইভের যেখানে প্রোগ্রাম ইনস্টল করা আছে সেই সমস্যাযুক্ত প্রোগ্রামের .exc ফাইলে ডান ক্লিক করে Troubleshoot compatibility নির্বাচন করে খুলুন। সমস্যা চিহ্নিত করার জন্য কিছুক্ষণ সময় নেবে। এরপর একে একে পরবর্তী ধাপগুলো অনুসরণ করে চালু না হওয়া প্রোগ্রামকেও চালু করা যাবে।ধন্যবাদ।শেয়ার করতে ভুলবেন না।
Read More »
copyright 2014-2023@bdtipstech DMCA.com Protection Status