ইংলিশ-bd tips tech |
যা পড়ানো হয়:
যারা মনে করে বসে আছো ইংরেজি মানে গ্রামার, আর শব্দ শেখা তাদের জন্য এই
ডিপার্টমেন্ট না। কিন্তু যারা চাও হাজার বছর আগের মানুষের সাথে একটু হেটে
আসবো, সুপার ন্যাচারাল জগতে হারিয়ে যাবো, ভৌতিক ভয়ানকতায় কম্পিত হবো,
মানুষের মনের মধ্যে বিচরণ করবো, বিপ্লব শিখবো, নারী-পুরুষের আদিম প্রেমের
গল্প শুনবো, চাঁদনী রাতে দু'লাউন কবিতা বলে প্রেমিকার খোপায় একটা ফুল
গেঁথে দিব, এই রোবটিক যুগেও মানুষে মানুষে ভালাবাসায় হারাবো তাদেরকে মোস্ট
ওয়েলকাম।
এখানে প্রথম সেমিস্টারেই তোমাকে দেয়া হবে লিটারেচারের বেসিক ধারনা, জানানো হবে বাংলাদেশের ইতিহাস, আর প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রযুক্তি থাকবে না তা কী হয়? তাই আছে কম্পিউটার ফান্ডামেন্টালস, গণিতও। যতই অগ্রসর হবে শিখতে থাকবে পোয়েট্রি, ইংল্যান্ডের ইতিহাস, ফিলসোফি, নোভেল, ট্র্যাজেডি, কমেডি, ক্লাসিক সাহিত্য, ক্রিটিসিজম ইত্যাদি। মাঝে মাঝেই সাহস করে বসবে বিশ্ব বিখ্যাত সাহিত্যিকদের কর্মগুলোর সমালোচনা লিখতে, সিনেমা-নাটক থেকে শুরু করে সব ধরনের সাংস্কৃিতিক কর্মযজ্ঞে তোমার পয়েন্ট অব ভিউ হবে সবার থেকে ভিন্ন।
কর্মক্ষেত্র:
তোমার বিষয়ের মত করেই, তোমার কর্মক্ষেত্রও ব্যাপক বিস্তৃত। প্রথমেই আসি বর্তমান বাংলাদেশের ক্রেজ বিসিএস নিয়ে। তোমাদের জন্য আছে শিক্ষা ক্যাডার, যেখানে যে কোন বিষয়ের চেয়ে ইংরেজি শিক্ষকই বেশি নেয়। সাথে জেনারেল ক্যাডারতো আছেই, আর তুমি ইংরেজিতে এগিয়ে আছো মানে তোমাকে ঠেকায় কে! আছে ব্যাংক, মাল্টিন্যাশনাল কম্পানি, ইংরেজি দৈনিক সহ বাংলাদেশে যত রকম জব আছে তার ৯০শতাংশতেই ইংরেজির গ্রাজুয়েটরা অংশগ্রহন করতে পারে। সর্বোপরি ইংরেজি বিভাগের কেউ কখনো বেকার থাকে না। সুতরাং যোগ্যতা থাকলে আর চিন্তা না করে চলে আসো আমাদের পরিবারে।
অসুবিধাসমূহ:
১/ সাহিত্যের প্রতি ভালবাসা না থাকলে না আসাই উত্তম, লাইফ হেল হয়ে যাবে।
২/ভাল রেজাল্ট সেতো সোনার হরিণ, তোমারই রুমমেট যখন ৩.৮০ সেলিব্রেট করবে, তোমার তখন ২.৮০ তেই সন্তুষ্ট থাকতে হতে পারে।
৩/ কল্পনা শক্তি প্রবল না থাকলে, জীবন সংকটে পড়তে পারে।
৪/ খেয়ে যেতে পারো সেশন জট।
এগুলো মাথায় নিয়ে যতি উজ্জ্বল ভবিষ্যত আর সাহিত্যের ভালবাসায় হারানোর সাহসী কল্পনা করতে পারো, তবে চলে আসো তোমাদের সহযোগীতায় আছি আমরা।
যেকোনো প্রয়োজনে আমরা আছি
এখানে প্রথম সেমিস্টারেই তোমাকে দেয়া হবে লিটারেচারের বেসিক ধারনা, জানানো হবে বাংলাদেশের ইতিহাস, আর প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রযুক্তি থাকবে না তা কী হয়? তাই আছে কম্পিউটার ফান্ডামেন্টালস, গণিতও। যতই অগ্রসর হবে শিখতে থাকবে পোয়েট্রি, ইংল্যান্ডের ইতিহাস, ফিলসোফি, নোভেল, ট্র্যাজেডি, কমেডি, ক্লাসিক সাহিত্য, ক্রিটিসিজম ইত্যাদি। মাঝে মাঝেই সাহস করে বসবে বিশ্ব বিখ্যাত সাহিত্যিকদের কর্মগুলোর সমালোচনা লিখতে, সিনেমা-নাটক থেকে শুরু করে সব ধরনের সাংস্কৃিতিক কর্মযজ্ঞে তোমার পয়েন্ট অব ভিউ হবে সবার থেকে ভিন্ন।
কর্মক্ষেত্র:
তোমার বিষয়ের মত করেই, তোমার কর্মক্ষেত্রও ব্যাপক বিস্তৃত। প্রথমেই আসি বর্তমান বাংলাদেশের ক্রেজ বিসিএস নিয়ে। তোমাদের জন্য আছে শিক্ষা ক্যাডার, যেখানে যে কোন বিষয়ের চেয়ে ইংরেজি শিক্ষকই বেশি নেয়। সাথে জেনারেল ক্যাডারতো আছেই, আর তুমি ইংরেজিতে এগিয়ে আছো মানে তোমাকে ঠেকায় কে! আছে ব্যাংক, মাল্টিন্যাশনাল কম্পানি, ইংরেজি দৈনিক সহ বাংলাদেশে যত রকম জব আছে তার ৯০শতাংশতেই ইংরেজির গ্রাজুয়েটরা অংশগ্রহন করতে পারে। সর্বোপরি ইংরেজি বিভাগের কেউ কখনো বেকার থাকে না। সুতরাং যোগ্যতা থাকলে আর চিন্তা না করে চলে আসো আমাদের পরিবারে।
অসুবিধাসমূহ:
১/ সাহিত্যের প্রতি ভালবাসা না থাকলে না আসাই উত্তম, লাইফ হেল হয়ে যাবে।
২/ভাল রেজাল্ট সেতো সোনার হরিণ, তোমারই রুমমেট যখন ৩.৮০ সেলিব্রেট করবে, তোমার তখন ২.৮০ তেই সন্তুষ্ট থাকতে হতে পারে।
৩/ কল্পনা শক্তি প্রবল না থাকলে, জীবন সংকটে পড়তে পারে।
৪/ খেয়ে যেতে পারো সেশন জট।
এগুলো মাথায় নিয়ে যতি উজ্জ্বল ভবিষ্যত আর সাহিত্যের ভালবাসায় হারানোর সাহসী কল্পনা করতে পারো, তবে চলে আসো তোমাদের সহযোগীতায় আছি আমরা।
আমাদের ফেইসবুক গ্রুপ bd tech group
ফেইসবুক পেইজ bd tips tech
ইউটিউব চ্যানেল Youtube channel
ভাবছি ইংরেজি নিয়েই পড়ব
ReplyDeleteলেখক সাহেব কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছেন??
ReplyDeleteফিশারিজ এন্ড মেরিন সায়েন্স
Delete